রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “জনগণ আজ পরিবর্তন চায়। সরকার সেই আহ্বান বুঝতে পারছে না। দেরিতে বুঝলে লাভ হবে না।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই সংলাপ নয়, আমরা চাই নির্বাচন। জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে না দিলে এই সরকার টিকবে না।”

মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, বর্তমান প্রশাসন রাষ্ট্রযন্ত্রকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করছে। “এইভাবে দেশ চলতে পারে না,” বলেন তিনি।
বিএনপি মহাসচিব দাবি করেন, নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।

সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, “আওয়ামী লীগ এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও একা হয়ে পড়েছে। জনগণের শক্তির সামনে তাদের পতন অনিবার্য।”

এ সময় বক্তারা কর্মসূচি জোরদারের ঘোষণা দেন এবং দেশের সব স্তরের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ফখরুলের এই বক্তব্য আসন্ন রাজনৈতিক সমীকরণে নতুন বার্তা বহন করছে সরকার ও বিএনপির মুখোমুখি অবস্থান আরও তীব্র হতে পারে।