বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মধ্যে শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন সহযোগিতা আরও জোরদার করার লক্ষ্যে দুই দেশের উচ্চপর্যায়ে ফলপ্রসূ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) মালদ্বীপের উচ্চশিক্ষা, শ্রম ও দক্ষতা উন্নয়ন মন্ত্রী ড. আলী হাইদার আহমেদ এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. নাজমুল ইসলাম। মালদ্বীপে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায়।
বুধবার (৬ নভেম্বর) মালদ্বীপের উচ্চশিক্ষা, শ্রম ও দক্ষতা উন্নয়ন মন্ত্রী ড. আলী হাইদার আহমেদ এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. নাজমুল ইসলাম। মালদ্বীপে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায়।বুধবার (৬ নভেম্বর) মালদ্বীপের উচ্চশিক্ষা, শ্রম ও দক্ষতা উন্নয়ন মন্ত্রী ড. আলী হাইদার আহমেদ এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. নাজমুল ইসলাম। মালদ্বীপে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আলোচনাটি ছিল বন্ধুত্বপূর্ণ ও গঠনমূলক। দুই পক্ষই শিক্ষা, প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ, মানবসম্পদ বিকাশ এবং দক্ষতা উন্নয়নের ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ সৃষ্টির বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
মন্ত্রী আহমেদ বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে অর্জিত সাফল্যের প্রশংসা করে কয়েকটি সম্ভাব্য সহযোগিতার দিক তুলে ধরেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—মালদ্বীপে বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা স্থাপন, দুই দেশের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে শিক্ষা প্রদর্শনী আয়োজন, চিকিৎসা শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশে ইন্টার্নশিপের সুযোগ সম্প্রসারণ এবং কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ বিনিময় কর্মসূচি চালু করা।
হাইকমিশনার নাজমুল ইসলাম জানান, আঞ্চলিক উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা বিকাশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন একটি সম্ভাবনাময় কেন্দ্রবিন্দু। তিনি বলেন, “বাংলাদেশ পারস্পরিক আস্থা ও অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে মালদ্বীপের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারিত্বে আগ্রহী।”
তিনি আরও যোগ করেন, আতিথেয়তা ও পর্যটন খাতে মালদ্বীপের অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য শিক্ষণীয় হতে পারে এবং যৌথ প্রকল্পের মাধ্যমে উভয় দেশই উপকৃত হবে।
সাক্ষাৎ শেষে দুই পক্ষই শিক্ষা, গবেষণা ও মানুষে-মানুষে সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ ও টেকসই সহযোগিতা গড়ে তোলার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।