যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার স্বীকৃতির পর পশ্চিম তীরের প্রশাসনিক কেন্দ্র রামাল্লায় সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।
৩০ বছর বয়সী মোহাম্মদ হাসিব বলেন, “এটা দারুণ খবর। আমরা আশা করি অন্য ইউরোপীয় দেশগুলোও একই পথে হাঁটবে।”
আরেকজন নারী মন্তব্য করেন, “অনেক দেরি হলেও এই সিদ্ধান্ত অর্থহীন নয়।”
তবে উদ্বেগও রয়েছে। অনেকে আশঙ্কা করছেন, ইসরায়েল নতুন দমন–পীড়ন চালাতে পারে। এরই মধ্যে পশ্চিম তীরে নতুন বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা এগিয়ে নিচ্ছে ইসরায়েলি সরকার। কয়েকজন মন্ত্রী প্রকাশ্যে বলেছেন, কিছু এলাকা ইসরায়েলের সঙ্গে একীভূত করা হবে।